নিম পাতার ভেষজ গুণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
কাঁচা হলুদের কিছু উত্তম ব্যবহারনিম পাতার ভেষজ গুণ সম্পর্কে বলে শেষ করা যাবে না। এই গাছের মূল থেকে পাতা পর্যন্ত সবকিছুই ব্যবহৃত হয়। রোগ নিরাময়ে নিম পাতার যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে। এই পাতার ব্যবহার ও কিভাবে ব্যবহার করলে আমরা উপকৃত হব তা অনেকেই জানিনা। তাই এই পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এখানে আমরা আরো আলোচনা করেছি নিম পাতার গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার, উপকার ও নিম পাতা
খাওযার নিয়মসহ অন্যান্য বিষয় যা জানতে হলে আমাদের এই পোস্টটি মনযোগ সহকারে পড়তে
হবে।
ভূমিকাঃ
নিম অতি প্রাচীন একটি গাছ। নিম বহুবর্ষজীবী মাঝারি ধরনের চিরহরিৎ বৃক্ষ। পরিপক্ক
বয়স হলে এই গাছের উচ্চতা হয় ১৫ থেকে ২০ মিটার পর্যন্ত। আমাদের সবার জন্যই
উপকারী বন্ধু বৃক্ষ। প্রাচীনকাল থেকেই এই উদ্ভিদটি ঔষধি উদ্ভিদ হিসেবে ব্যবহৃত
হয়ে আসছে।
বেদনাশক, চর্মরোগ ও ত্বকের যত্নে এটি মহৌষধ হিসেবে কাজ করে আসছে। নিম গাছের পাতা
থেকে বাকল, শিকড়, ফুল, ফল, বীজ সবগুলোই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে কাজে লাগে।
নিমের এই বহুবিধ গুণের কথা আমরা কম বেশি সবাই জানি।
নিম পাতার ভেষজ গুণ সম্পর্কে আমাদের শুধু জানলেই হবে না এর ব্যবহারের ও সঠিক
নিয়ম জানতে হবে। রোগ নিরাময়ে নিম পাতা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। নিমের এই গুনাগুনের
কথা চিন্তা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিম কে ‘২১ শতকের বৃক্ষ’ বলে ঘোষণা করেছে।
নিমপাতার পরিচয়ঃ
নিমের ইংরেজি নাম Neem, বৈজ্ঞানিক বা উদ্ভিদ তাত্ত্বিক নাম Azadirachta indica.
নিমকে নিম্ব, ভেপা, তামার আরো অনেক নামে ডাকা হয়। নিম অনেক দ্রুত বর্ধনশীল কাজ।
নিম গাছে সারা বছর পাতা গজায়। তবে বসন্তকালে ঝরা পাতার পরিমাণ অনেক বেশি হয়।
৪৫০ থেকে ১১৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত নিম গাছের জন্য উত্তম।
তবে যেখানে নিম বৃষ্টিপাত কম সেখানেও নিম গাছ ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়। খরা সহনশীল
গাছ। নিম গাছের ফল পাখির প্রিয় খাবার। বর্ষাকালে নিম গাছের ফল পাকে এবং শালিকসহ
অন্যান্য পাখির আনাগোনা বৃদ্ধি পায়। হিন্দু ধর্মে নিম গাছকে পবিত্র মানা হয়।
নিম একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঔষধি গাছ।
প্রাণী এবং উদ্ভিদ কুলের জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ গাছ এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়। এর
জন্য এটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বৃক্ষ বলা হয়। এই বৃক্ষের কোন কিছুই ফেলে দিতে
হয় না সবকিছুই কাজে লাগে। ভারত উপমহাদেশে নিম নিয়ে গবেষণা শুরু হয় ১৯৪২ সালে।
আর পশ্চিমা বিশ্বে নিম্নে গবেষণা শুরু হয় আরো অনেক পরে।
আরো পড়ুনঃ চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানুন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা শুরু হয় ১৯৭২ সালে। নিম পাতার ভেষজ গুণ ও রোগ
নিরাময়ে নিম পাতার কার্যকারিতা দেখে মানুষের মাঝে ব্যাপক আকারে আগ্রহ বৃদ্ধি
পাচ্ছে। নিম বাংলাদেশের সর্বত্র দেখা গেল উত্তরাঞ্চলে বেশি দেখা যায়।
অনেকের বাড়ির আঙিনা তে একটা দুইটা নিম গাছ লাগানো থাকে। নিম গাছের আদি নিবাস
বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমারে। এই গাছটি বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, মিয়ানমার,
মালয়েশিয়া, পাকিস্তান ও সৌদি আরবে দেখা যায়।
নিম গাছের প্রকারভেদঃ
নিম গাছ সাধারণত তিন প্রকারের দেখা যায়। যেমন
সাধারণ নিমঃ ইন্ডিয়ান লাইলাক (Indian Lilac) বা সাধারন নিম।এই নিম
গাছ প্রাপ্তবয়স্ক হতে প্রায় ১০ বছর সময় লাগে।
মহানিম বা ঘোড়ানিমঃ এই নিমের উদ্ভিদাতিক নাম (Melia sempervirens)।
সাধারণ নিমের মতো বহু গুণে গুণান্বিত নয়।
মিঠো নিমঃ এই নিম অতটা তেতো নয়। এর উদ্ভিদ তাত্ত্বিক নাম হল
(Azadirachta Siamensis)। এটি বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চল মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড
পাওয়া যায় এবং অনেক অঞ্চলে এটি সবজি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
রোগ নিরাময়ে নিমপাতাঃ
চুলকানি বা খোস পাঁচড়াঃ চুলকানি বা খোস পাঁচড়ার মত চর্ম রোগে নিম
পাতা যথেষ্ট কার্যকরী। নিমপাতা সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে গোসল করলে খোস পাচরা চলে
যায়। নিমের পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি চলে যায়। নিমপাতা
ভেজে গুঁড়ো করে সরিষার তেলের সাথে মিশিয়ে চুলকানিতে লাগালে খুব ভালো কাজ করে।
কৃমি নাশকঃ শিশুরাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কৃমি দ্বারা আক্রান্ত হয়।
পেটে কৃমি হলে শিশুরা রোগা হয়ে যায়। পেট বড় হয় ও চেহারা ফ্যাকাসে হয়ে যায়।
শিশুদের পেটের কৃমি নির্মূলে নিমের পাতার জুড়ি নেই। ৩/৪ গ্রাম ছালের চূর্ণের
সাথে সামান্য পরিমান সৈন্ধব লবণসহ সকালে খালি পেটে সেবন করলে কৃমির যন্ত্রণা থেকে
রক্ষা পাওয়া যায়। বাচ্চাদের জন্য ১/২ পরিমাণে খেতে হবে।
দাঁতের রোগ নিরাময়ঃ দাঁতের সুরক্ষার জন্য নিম গাছের ডালের মেসওয়াক
এর ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। নিমের পাতা, ছালের গুড়া অথবা ডাল দিয়ে
নিয়মিত দাঁত মাজলে দাঁত মজবুত হবে এবং রক্ষা পাওয়া যাবে দাঁতের বিভিন্ন রোগ
থেকেও।
নিম পাতার নির্যাস দিয়ে মুখ আলতো করে ধুয়ে ফেললে দাঁতের পচন রক্তপাত ও মাড়ির
ব্যথা কমে যায়। বুকে কফ জমে থাকলে নিম পাতা বেটে রস বের করে সেই রস সামান্য গরম
পানি দিয়ে ৩/৪ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণেঃ রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে নিম চমৎকার ভাবে
কাজ করে। নিমের পাতা সুগার লেভেল কমাতেও সাহায্য করে। ভালো ফলাফল পেতে নিমের কচি
পাতার রস প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে হবে। প্রতিদিন সকালে পাঁচটি গোলমরিচ ও
দশটি নিম পাতা বেটে একত্রে খেলে তা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়াও
রক্তনালীকে প্রসারিত করে রক্ত সংবহন উন্নত করে।
ঠান্ডা জনিত বুকের ব্যথাঃ অনেক সময় ঠান্ডা জনিত কারণে বুকে কফ জমে
যায় এবং বুক ব্যথা করে। এই সমস্যা সমাধান পেতে ৩০ ফোঁটা নিম পাতার রস সামান্য
পরিমাণ গরম জলে মিশে ৩/৪ খেলে বুকের ব্যথা কমে যাবে। তবে সাবধান গর্ভবতীদের জন্য
এই ওষুধটি ব্যবহার করা যাবে না
জন্ডিসঃ জন্ডিস হলে প্রতিদিন নিয়ম করে নিম পাতার রস সাথে একটু মধু
মিশিয়ে খালি পেটে খেতে হবে। ২৫ থেকে ৩০ ফোটা নিম পাতার রস এর সাথে মধু মিশিয়ে
খালি পেটে খেলে জন্ডিস আরোগ্য হয়। পুরোপুরি নিরাময় হতে নিয়মিত ভাবে এক সপ্তাহ
চালিয়ে যেতে হবে।
ভাইরাস রোগঃ ভারতীয় উপমহাদেশে ভাইরাস রোগ নিরাময়ে নিম পাতা ব্যবহার
করা হয়। নিম পাতার রস ভাইরাস নির্মূল করে। চিকেন পক্স, হাম অন্যান্য চর্মরোগ হলে
আগের দিনে নিম পাতা বাটা লাগানো হতো।। এছাড়াও নিম পাতা পানিতে সিদ্ধ করে গোসল
করলে ত্বকের জ্বালাপোড়া ও চুলকানি দূর হয়।
ম্যালেরিয়াঃ নিম পাতায় গ্যাডোনিন নামক একরকম উপাদান আছে যা
ম্যালেরিয়ার ওষুধ হিসেবে কাজ করে। নিম পাতা সিদ্ধ করে ঠান্ডা করে প্রতিদিন ঘরে
স্প্রে করলে মশার উপদ্রব কমে যাবে।
বাত ব্যথাঃ বাতের ব্যাথা সারাতে নিম পাতা, নীমের বীজ ও বাকল ওষুধ
হিসেবে কাজ করে। বাতের ব্যথায় নিমের তেলের ম্যাসাজও বেশ উপকারী। তবে উপকার পেতে
অবশ্যই নিমের তেল নিয়মিত ব্যবহার করতে হবে।
চোখের চুলকানিঃ চোখে চুলকানি হলে নিম পাতা পানিতে দিয়ে দশ মিনিট ধরে
সে দৌড়তে হবে এবং ঠান্ডা করার পরে সেই পানি দিয়ে চোখে ঝাপটা দিতে হবে। এই পানি
দিয়ে চোখ ধৌত করলে আরামবোধ করবেন।
ব্রণ দূর করতেঃ আমরা অনেকেই ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকি। নিম পাতা
আমাদের এই সমস্যা দূর করতে সক্ষম। নিম পাতার গুঁড়ো পানিতে মিশে মুখ ধুতে হবে।
এতে মুখের ব্রণ দূর হবে এবং ব্রণ থেকে জ্বালাপোড়া ভাবটাও দূর হবে।
ছত্রাকের ইনফেকশন দূর করতেঃ যদি কারো শরীরে ফাংগাল ইনফেকশন হয়ে থাকে
তাহলে নিম ব্যবহার করতে হবে। নিমে আছে নিম্বিডল এবং জেডুনিন যা ফাঙ্গাস ধ্বংস
করতে পারে। নিম পাতার পেস্ট বানিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে নিরাময় লাভ করা
যায়। আক্রান্ত স্থানে কয়েক ফোঁটা নিমের তেল দিনে তিনবার লাগালেও ভালো ফলাফল
পাওয়া যায়।
ক্ষত নিরাময়ঃ ক্ষত নিরাময়ে নিম পাতা খুবই কার্যকরী। ক্ষতস্থানে নিম
পাতা পেতে লাগালে বা নিম পাতার পেস্ট লাগিয়ে রাখলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এর
অ্যান্টিমাইক্রোবাইয়াল উপাদান ক্ষত নিরাময় দ্রুত কাজ করে।
এলার্জিঃ এলার্জির সমস্যায় নিম পাতা পানিতে ফুটিয়ে সে পানিতে গোসল
করতে পারেন। তাছাড়া কাঁচা হলুদ ও নিমপাতা একসাথে পেটে শরীরে লাগাতে পারেন। এর
ফলে এলার্জি কমে যাবে।
একজিমাঃ একজিমা, ফোড়া কিংবা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা নিরাময়ে নিম পাতা
খুব কার্যকর। ত্বকের যেসব জায়গায় এসব ধরনের সমস্যা আছে সেখানে নিম পাতা বেটে
লাগাতে পারেন।
ত্বকের সুরক্ষায় নিমপাতা
নিম পাতার ভেষজ গুণ শুধু নয় বহুদিন ধরে রূপচর্চার কাজেও নিম পাতার ব্যবহার হয়ে
আসছে। ত্বকের দাগ মুখের ব্রণ দূর করতে কার্যকরী অবদান রাখে এই নিম পাতা। মুখে যে
জায়গায় ব্রণ হয়েছে সেখানে নিম পাতা বেটে লাগাতে পারেন। এটি আমাদের ত্বকে
ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে।
নিজেদের বাড়িতে নিমপাতা দিয়ে নিমের বড়িও তৈরি করা যেতে পারে। নিমের পাতার বড়ি
তৈরি করতে নিম পাতাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে এবং বেটে নিয়ে ছোট ছোট বড়ি
তৈরি করতে হবে। পরে এটি বাতাসে শুকিয়ে হেয়ার টাই বয়ানে সংরক্ষণ করতে হবে।
নিমপাতা ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাস বিরোধী।
তাই ত্বকের সুরক্ষায় এর তুলনাই হয় না। নিয়মিত নিম পাতার সাথে কাঁচা হলুদ বেটে
পেস্ট করে শরীরে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং স্কিন টোন ঠিক হয়।
হলুদ ব্যবহার করলে ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে। নিমপাতা ও হলুদের পেস্টে হলুদের
পরিমাণ কম হবে নিম পাতার চেয়ে।
যাদের চুলকানির সমস্যা আছে তারা তাদের গোসলের পানির সাথে নিমপাতা মিশিয়ে গোসল
করতে পারেন। গরমকালে অনেকের শরীরেই দুর্গন্ধ দেখা দেয় এই দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি
দিতে পারে নিম পাতার সঠিক ব্যবহার।
নিম পাতা খাওয়ার নিয়ম
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে খালি পেটে নিয়মিত নিম পাতা খাওয়া শুরু করলে রক্তে
উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানেরা ধ্বংস হয়ে যায়। সেই সাথে টক্সিক উপাদানেরাও বেরিয়ে
যেতে বাধ্য হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে প্রায় ৫ হাজার বছর ধরে মানুষকে শরীরকে
নানারকম রোগ থেকে রক্ষা করে আসছে নিম পাতা।
যদিও এটা অবিশ্বাসের কিছু নেই কারণ এই গাছের প্রতিটি অংশ যেমন ফুল পাতা ফল ডাল
সবকিছুই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। নিম
পাতার ভেষজ গুণ আমাদের শরীরের স্বাস্থ্যকর গঠনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেই
সম্বন্ধে বিশেষজ্ঞগণ নানান ধরনের মতামত দিয়েছেন।
কিন্তু একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কিছু কিছু বিশেষজ্ঞের মতে টানা এক মাসের বেশি
নিম পাতা খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে উপকার হওয়ার চেয়ে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা
বেড়ে যায়। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ১টা থেকে ২টা নিম পাতা খাওয়া যায়।
প্রতিদিন নিয়ম করে নিম পাতা খেলে আমাদের শরীরের ইমিউনিটি বৃদ্ধি পায়।
লেখকের মন্তব্য
নিম পাতার ভেষজ গুণ নিয়ে যদিও নতুন করে বলার কিছু নাই। এই নিম পাতা ব্যবহার হয়ে
আসছে আদিকাল থেকেই। আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, ত্বকের
সুরক্ষায়,রোগ নিরাময়ে নিমপাতা অধিক কার্যকরী। বিভিন্ন চর্মরোগ থেকেও আমরা নিম
পাতা ব্যবহারের মাধ্যমে মুক্ত হতে পারি।
তবে অবশ্যই আমাদের নিম পাতা ব্যবহারে সঠিক নিয়ম মেনে চলা উচিত। তাইতো নিম পাতার
ভেষজ গুণ গুলো আমাদের অস্বীকার করার উপায় নেই।
প্রিয় পাঠক আমাদের এই পোস্ট যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে এবং তথ্যগুলো যদি
আপনাদের উপকারে আসে তবে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দেবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url