প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করার উপকারিতা ও নিয়ম সম্বন্ধে বিস্তারিত জানুন

মধু খাওয়ার সময় ও নিয়ম জেনে নিনপ্রতিনিয়ত ব্যায়াম আমরা কেন করব ব্যায়াম করার উপকারিতাই বা কি না করলে কি সমস্যা হবে এই বিষয়গুলো নিয়ে অনেকেই দ্বিধা দ্বন্দ্বে থাকেন। আজকে আমরা আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাবো ব্যায়াম করার উপকারিতা সম্বন্ধে। সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ব্যায়াম করার উপকারিতা
এখানে আমরা আরো আলোচনা করেছি ব্যায়াম কি? কেন আমরা প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করব এবং এর মাধ্যমে আমরা কিভাবে উপকৃত হব। তাছাড়াও আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য এই পোস্টটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ভূমিকাঃ

প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করা আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আমরা জানি কোন জিনিস যদি ব্যবহার না করে ফেলে রাখা হয় তখন সেই জিনিস ক্ষয় হয়ে যায় বা মরিচা পড়ে যায়। আমাদের শরীরের ক্ষেত্রেও এ বিষয়টা প্রযোজ্য। 

আমরা যদি আমাদের শরীরকে ব্যবহার না করে তবে শরীরের অনেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গই আস্তে আস্তে অকেজো হবে এবং কাজ করা আস্তে আস্তে বন্ধ করে দেবে। তাই শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঠিক রাখতে ও আরো কার্যকরী করতে আমাদের প্রতিনিয়তই ব্যায়াম করতে হবে।
প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করার মাধ্যমে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, শারীরিক শক্তি ও ভারসাম্য বজায় থাকে। ওজন নিয়ন্ত্রণে ব্যায়াম যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি ভালো ঘুম মানুষের শান্তি তো ব্যায়াম অত্যন্ত কার্যকরী। শরীরকে ফিট রাখতে ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই।

বিভিন্ন রকম ব্যায়াম এর মাধ্যমে আমরা আমাদের শরীরকে সুস্থ ও আরো স্ট্রং করতে পারি। তবে অবশ্যই ব্যায়াম নিয়মিত ভাবে নিয়ম মেনে করতে হবে। আমাদের এটাও জানা জরুরী যে কি কি ক্ষেত্রে ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ। আসুন এবার জেনে নেয়া যাক ব্যায়ামের কার্যকরী দিক সম্পর্কে।

ব্যায়াম কিঃ

ব্যায়াম কি এ সম্পর্কে আমাদের সবারই মোটামুটি ধারণা রয়েছে। এটি এক ধরনের ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি যার মূল উদ্দেশ্য হলো আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখা ফিট রাখা।

ব্যায়াম কেন করবঃ

স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমাদের নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা দরকার। ব্যায়াম শারীরিক সুস্থতা ও শরীরের ওজনের ভারসাম্যতা ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও হাড়ের দৃঢ়তা বজায় রাখা মাংসপেশির সফলতা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের স্বাভাবিক চলন ক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। 

আমরা যদি নিয়ম মেনে ব্যায়াম না করি তবে শরীরের পেশিগুলো দুর্বল হয়ে যাবে এবং শরীরে নানা রকম রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পাবে । তাই আমাদের নিয়ম মেনে প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করা উচিত।

ব্যায়ামের প্রকারভেদ

আমরা আমাদের শরীরকে ঠিক রাখতে ব্যায়াম করে থাকি আবার অনেকেই ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম করে থাকে। আর যারা বডিবিল্ডিং করে তাদের ব্যায়াম আলাদা ধরনের। শারীরিক ব্যায়াম কে তিনটি গ্রুপে ভাগ করা যায়

  • অ্যারোবিক ব্যায়াম
  • অ্যানরোবিক ব্যায়াম
  • অ্যানরোবিক ব্যায়াম

অ্যারোবিক ব্যায়ামঃ যে ব্যায়াম করার সময় শক্তি উৎপাদনে অক্সিজেনের ব্যবহার হয় অর্থাৎ বাড়তি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে সেই ব্যায়ামকে অ্যারোবিক ব্যায়াম বলে। যেমন হাটা, দৌড়ানো, সাইক্লিং, হাইকিং,টেনিস ও ফুটবল ইত্যাদি খেলা।

অ্যানরোবিক ব্যায়ামঃ যেসব ব্যায়াম তার শক্তি উৎপাদনে অক্সিজেন ব্যবহার করে না বা বাড়তি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না সেইসব ব্যায়ামকে অ্যানরোবিক ব্যায়াম বলে। এসব ব্যায়াম শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং মাংসপেশি ও হাড়ের সবলতা বৃদ্ধি করে। যেমন পুশ আপ, পুল আপ, বাইসেপ কার্লস ইত্যাদি।

ফ্লেক্সিবিলিটি/স্ট্রেচিং ব্যায়ামঃ আমাদের শরীরের মাংসপেশির প্রসারণ ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এই ফ্লেক্সিবিলিটি বা স্ট্রেচিং ব্যায়াম। এই ধরনের ব্যায়ামের লক্ষ্য হলো শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সঞ্চালনের ব্যাপকতা বৃদ্ধি করা।

ব্যায়াম করার নিয়মঃ

শরীরটাকে ঠিক রাখতে হলে আমাকে দরকার শরীর চর্চার। সুস্থভাবে বাঁচার জন্য আমাদের শরীর চর্চা করা উচিত। তবে কখন শরীরচর্চা করা উচিত তা নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকেন। কেউ ইচ্ছা থাকলেও সময় করতে পারেন না আবার যিনি সময় করতে পারেন তিনি বুঝে উঠতে পারেন না সে সময় ব্যায়াম করা ঠিক হবে কিনা। 
যখন তখন ব্যায়াম করলেই যে শরীর সুস্থ হবে সেটাও না। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সকালে ঘুম থেকে উঠেই ব্যায়াম করা যেতে পারে। দীর্ঘ ঘুমের পর ব্যায়াম করলে সারাদিন শরীরটা ফুরফুরে থাকে। এছাড়া সন্ধ্যার আগে বিকেলেও ব্যায়াম করা যেতে পারে। ব্যায়াম করলে যেহেতু শরীরের ঘাম ঝরে তাই ব্যায়াম নরম আবহাওয়াতে করা ভালো।

দুপুরবেলা ব্যায়াম করা ঠিক হবে না কারণ এই সময়ে অনেক গরম থাকে এবং সহজেই অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। যারা সারাদিন সময় করতে পারেন না তারা রাতের বেলা ব্যায়াম করতে পারেন। ভর পেট খাবার খেয়ে ব্যায়াম করা যাবে না। হালকা খাবার খেয়ে ব্যায়াম করতে হয়। 

যেমন একটা কলা বিস্কুট খেয়ে ব্যায়াম করলে উপকার পাওয়া যায়। ব্যায়াম করার আগে বেশি পরিমাণ পানি খাওয়া যাবে না। ব্যায়ামের পরে কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে তারপর পানি খাওয়া যেতে পারে। যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের খাবার তালিকা থেকে যতটা সম্ভব মিষ্টি জাতীয় খাবার, কোমল পানীয়, ফাস্টফুড ইত্যাদি দূরে রাখা উচিত। 

এসব খাবার খেলে ব্যায়াম করাটা বৃথা হয়ে যাবে। অসুস্থ অবস্থায় ব্যায়াম করার দরকার নেই। গর্ভবতী মহিলাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম করা উচিত।

ব্যায়াম এর উপকারিতাঃ

ব্যায়ামের উপকারিতা সম্পর্কে কম বেশি আমাদের সবারই জানা আছে। কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ আজ না কালনা পরশু এভাবে প্রতিনিয়ত ব্যায়াম কে এভোয়েড করে চলি। যার ফলে আমাদের আর নিয়মিত কখনোই ব্যায়াম করা হয়ে ওঠে না। আমরা যদি নিয়মিতভাবে ব্যায়াম করি তবে কি কি শারীরিক উপকারগুলো ভোগ করব আসুন তা জেনে নেয়া যাক।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আমরা আমাদের ভাল স্বাস্থ্য রক্ষা ও ফিটনেস বজায় রাখার জন্য ব্যায়াম করে থাকে। ভালো স্বাস্থ্যের পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ব্যায়াম অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

শারীরিক ব্যায়াম আমাদের বিভিন্ন মরণঘাতী রোগ হৃদরোগ, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি সহ আরো অনেক রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।

শরীরের শক্তি ও ভারসাম্য রক্ষায় ব্যায়ামঃ অ্যানেরোবিক নামে এক ধরনের ব্যায়াম আছে। এ ব্যায়াম বলতে আমরা সাধারণত পুশ আপ ,পুল আপ ও বাইসেপ কার্লস ইত্যাদিকে বুঝি। এই ব্যায়াম আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে মাংসপেশি ও হাড়ের সবলতা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের শরীরের ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে ব্যায়ামঃ ব্যায়ামের একটি বড় উপকারিতা হলো শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ। ব্যায়াম করার মাধ্যমে আমরা আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার চেষ্টা করতে হবে।প্রতিদিন যদি সম্ভব না হয় তারপরও সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচ দিন নিয়ম মেনে শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে।
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ও তেল চর্বিযুক্ত খাবার কম খেলে দেখা যাবে ধীরে ধীরে শরীরের ওজন কমতে শুরু করেছে। তাই যারা তাদের শারীরিক ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তারা যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন নিয়ম মেনে খাবার গ্রহণ করেন তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে ওজন নিয়ন্ত্রণ চলে আসছে। যার ফলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য আমাদের আর কোন ওষুধ খাওয়া লাগবেনা যা অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর প্রমাণিত হয়।

ভালো ঘুম ও মানসিক শান্তিতে ব্যায়ামঃ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরী। নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে আমাদের শরীরের দুর্বলতা হ্রাস পায়। প্রতিনিয়ত ব্যায়াম আমাদের ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে। এছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে আমাদের মানসিক চাপ অনেকাংশ কমে যায়।

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে ব্যায়ামঃ মস্তিষ্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে হিপো ক্যাম্পাস। মানুষ সহ সকল স্তন্যপায়ী প্রাণীর মস্তিষ্কের দুপাশে একটি করে হিপোক্যাম্পাস থাকে। যে সকল ব্যায়ামে শ্বাস প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয় সে সকল ব্যায়াম মস্তিষ্কের এই অংশটি সাড়া দেয় । এটি দীর্ঘমেয়াদি স্মৃতি ধরে রাখতে সহায়তা করে। 

আবার যে সকল ব্যায়াম হৃদপিন্ডের সাথে সম্পর্কিত সে সকল ব্যায়াম হিপোক্যাম্পাসকে উত্তেজিত ও স্ফীত করে তোলে। যার ফলে হিপোক্যাম্পাসের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং এর ফলে স্মৃতিশক্তি ও বৃদ্ধি পায়।

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যায়ামঃ নিয়মিত সূর্য আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের মস্তিষ্ককে আরো ক্রিয়াশীল করে তোলেন। যুক্তরাষ্ট্রের এক দল গবেষক একজন শিক্ষার্থীর ওপর একটি গবেষণা চালানো তাতে শিক্ষার্থীদের কে পুরো এক বছর ধরে প্রতিদিন ক্লাসের পরে খেলাধুলা করতে উৎসাহ দেওয়া হতো। 

এক বছর পর দেখা যায় এর ফলে তাদের শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে । তাছাড়া বাধা এড়িয়ে চলা একসাথে একাধিক কাজ করার ক্ষমতা ও মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে । এতেই বোঝা যায় ব্যায়াম আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে যথেষ্ট সহায়তা করে।

ব্যায়ামের অপকারিতাঃ 

ব্যায়ামের উপকারিতা অনেক তবে এখানে ব্যায়ামের অপকারিতা বলতে আমাদের অসাবধানতাকে বোঝানো হয়েছে। অনেক সময় আমরা অতি উৎসাহী হয়ে হঠাৎ এই ব্যায়াম শুরু করে দেয় কিন্তু ব্যায়াম করতে হয় একটা নিয়মের মধ্যে থেকে নিয়ম মেনে। মাঝে মাঝে কোন বডি বিল্ডারের বডি দেখে আমরা অতি উৎসাহী হয়ে ভারী ব্যায়াম শুরু করি।
মনে করি যে আমাদেরও খুব তাড়াতাড়ি ওইরকম বডি হয়ে যাবে । কিন্তু এ ধারণা ভুল এবং নিয়ম না মেনে ভারী ব্যায়াম করার ফলে আমাদের শরীরে নানা রকমের ইনজুরি দেখা দিতে পারে । ব্যায়াম করে ভালো বডি বানাতেও একটা নিয়মের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় । 

যেমন যারা হার্টের রোগী আছে তারা যদি ভারী ব্যায়াম করে তবে তাদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে ভারী ব্যায়াম অনেক সময় ইন্সট্রাক্টর ছাড়া করতে গেলে অনেক রকমের ইনজুরি দেখা যায়। গবেষকরা বলেন ব্যায়াম এর পাশাপাশি ধূমপান না করা, সুষম খাদ্য গ্রহণ করা, ওজন নিয়ন্ত্রণের রাখা ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের নজর রাখা উচিত।

লেখকের মন্তব্যঃ

ব্যায়াম অবশ্যই আমাদের শারীরিক মানসিক সুস্থ থাকার প্রধান একটা উপায়। প্রতিনিয়তই আমাদের নিয়ম করে ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম বাসায় করবো নাকি জিমে করবো এটা নির্ভর করে ব্যক্তিগত পছন্দের উপর। ব্যায়াম বাসায় করেন অথবা জিমে কিন্তু জরুরী বিষয় হচ্ছে নিয়ম মেনে প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করতে হবে।

সর্বোচ্চ গুরুত্ব আমাদের শারীরিক সুস্থতাকে দেওয়া উচিত কারণ সুস্থ থাকলে আমরা যেকোনো কাজ করে কাজ স্বাচ্ছন্দে করতে পারি । সুস্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। তাই নিজেদের সুস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রতিনিয়তই নিয়ম মেনে ব্যায়াম করা উচিত ।

প্রিয় পাঠক আমার এই পোস্টটি দেয়া তথ্য যদি আপনাদের কোন উপকারে আসে তবে অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে দিবেন যাতে এই বিষয়গুলো জেনে আরও অনেকেই উপকৃত হতে পারে ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url